Beanibazarer Alo

  সিলেট     রবিবার, ৯ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ  | ২৪শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জয়ের আনন্দের মধ্যেই জরিমানা পাকিস্তানের

admin

প্রকাশ: ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | ০১:১৯ অপরাহ্ণ | আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৩ | ০১:১৯ অপরাহ্ণ

ফলো করুন-
জয়ের আনন্দের মধ্যেই জরিমানা পাকিস্তানের

Manual1 Ad Code

স্পোর্টস ডেস্ক:
বেঙ্গালুরুতে পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ পেয়েছে পাকিস্তান। বৃষ্টি আইনে পাওয়া ২১ রানের জয়ে উজ্জ্বল হয়েছে পাকিস্তানিদের সেমিফাইনালের স্বপ্ন। কিন্তু পরম স্বস্তির এই জয়ের ম্যাচে একটা দুঃসংবাদও পেতে হয়েছে পাকিস্তানকে। বাবর আজমদের গুনতে হচ্ছে জরিমানা।

Manual4 Ad Code

জরিমানাটা করা হয়েছে স্লো ওভার রেটের কারণে। আইসিসির কোড অব কন্ডাক্টের ২.২২ ধারা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতি ওভার কম করার কারণে ফিল্ডিং দলের ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফির ৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়। ঐ ধারা অনুযায়ীই, পরশু পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফির ১০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে। মানে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে দুই ওভার কম বোলিং করেছিল পাকিস্তান। ম্যাচে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪০১ রানের পাহাড় গড়েছিল নিউজিল্যান্ড। স্বাভাবিকভাবেই প্রতিপক্ষের রান আটকাতে বারবার ফিল্ডিং পরিবর্তন করায় সময় বেশি লাগে পাকিস্তানের।

Manual2 Ad Code

এবারের বিশ্বকাপে এ নিয়ে দ্বিতীয় বারের মতো মন্থর গতির বোলিংয়ের জন্য জরিমানা গুনতে হলো পাকিস্তানকে। এর আগে গত ২৭ অক্টোবর, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জরিমানার ফাঁদে আটকা পড়েছিল পাকিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেদিন অবশ্য জরিমানার পাশাপাশি ম্যাচটাও হারতে হয়েছিল বাবর আজমদের। কিন্তু পরশু নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঠিকই সেমিফাইনালের স্বপ্ন উজ্জ্বল করা জয় পেয়েছে পাকিস্তান।

Manual8 Ad Code

প্রথমে ব্যাট করে কিউইরা রানের পাহাড় গড়লেও পাকিস্তানকে সহায়তা করেছে ভাগ্য। কারণ, নিউজিল্যান্ড ৪০১ রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান ২৫.৩ ওভারে মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে ২০০ রান করতেই নামে বৃষ্টি। পরে খেলা আর মাঠে গড়াতে না পারলেও শ্রেয়তর রানরেটের সুবাদে পাকিস্তান পেয়ে যায় বৃষ্টি আইনে ২১ রানের জয়। অবশ্য ফখর জামান ও অধিনায়ক বাবর আজম যে ঝড় শুরু করেছিলেন, তাতে পুরো খেলা হলে ৪০২ রানের লক্ষ্যও হয়তো তারা অনায়াসেই ছুঁয়ে ফেলতে পারতেন!

Sharing is caring!

শেয়ার করুন

কিন্তু সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও গোয়াইনঘাট উপজেলার সাবেক দুইবারের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান এবং সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আবদুল হাকিম চৌধুরীর অনুসারীরা কোনভাবেই আরিফকে মানতে নারাজ। তারা বলছেন, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমরা সবসময় হাকিম চৌধুরীকেই পেয়েছি। প্রার্থী হিসেবে শক্ত অবস্থানে থাকা হাকিম চৌধুরীর বাড়ি ওই নির্বাচনী এলাকায়। আরিফুল হক এখানকার বাসিন্দা নন। যে কারনে নির্বাচনী এলাকায় তারা ‘অতিথি প্রার্থী’ কাউকে চায় না। স্থানীয় প্রার্থী হিসেবে হাকিম চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য দলের হাই কমান্ডের প্রতি জোর দাবি তাদের। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সামসুজ্জামান জামান, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা হেলাল উদ্দীন ও সাবেক সাংসদ দিলদার হোসেন সেলিমের স্ত্রী এডভোকেট জেবুন্নাহার সেলিম।