Beanibazarer Alo

  সিলেট     শনিবার, ৬ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ  | ২১শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের গেজেট জারি

admin

প্রকাশ: ১৩ নভেম্বর ২০২৫ | ০৫:৪৮ অপরাহ্ণ | আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০২৫ | ০৫:৪৮ অপরাহ্ণ

ফলো করুন-
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের গেজেট জারি

Manual2 Ad Code

স্টাফ রিপোর্টার:
জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এর গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ থেকে এই গেজেট প্রকাশ করা হয়।

এর আগে জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ। দুপুরে রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানোর আগে আদেশের সারসংক্ষেপে স্বাক্ষর করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

আদেশে বলা হয়, সুদীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার সফল গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের প্রকাশ ঘটেছে এবং ওই গণঅভ্যুত্থানের ফলে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তৎকালীন ফ্যাসিবাদী সরকারের পতন ঘটে, ৬ আগস্ট জাতীয় সংসদ ভেঙে দেওয়া হয় এবং ৮ আগস্ট বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়, যা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কার্যকারিতা ও স্বীকৃতি লাভ করেছে।

Manual4 Ad Code

রাষ্ট্রীয় সংস্কার সাধনের মাধ্যমে সুশাসন, গণতন্ত্র ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং কর্তৃত্ববাদী ও ফ্যাসিবাদী শাসনের পুনরাবৃত্তি রোধ করার উদ্দেশ্যে অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, বিচার বিভাগ, পুলিশ প্রশাসন ও দুর্নীতি দমন ব্যবস্থায় সংস্কারের সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করে এবং ওই কমিশনসমূহ স্ব স্ব প্রতিবেদন সরকারের নিকট পেশ করে।

Manual5 Ad Code

প্রতিবেদনগুলিতে অন্তর্ভুক্ত সুপারিশসমূহের বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সরকার গত ১২ ফেব্রুয়ারি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সব রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে আলোচনাক্রমে সংবিধান সংস্কারসহ অন্যান্য সংস্কারের সুপারিশ সংবলিত জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ প্রণয়ন করে এবং রাজনৈতিক দল ও জোটসমূহ সম্মিলিতভাবে উক্ত সনদে স্বাক্ষর ও তা বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করে।

সংবিধান সংস্কার বিষয়ে জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নের জন্য সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী জনগণের অনুমোদন প্রয়োজন এবং এ উদ্দেশ্যে গণভোট অনুষ্ঠান, সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন ও উক্ত পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার করার আবশ্যকতা রয়েছে।

এজন্য জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন সম্পন্ন করার জন্য একটি আনুষ্ঠানিক আদেশ জারি করা একান্ত প্রয়োজন। সেহেতু ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার সফল গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা ও অভিপ্রায়ের ভিত্তিতে এবং অন্তর্বর্তী সরকারের পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি এই আদেশ জারি করলেন।

এই আদেশের (ক) ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ১২ ও ১৫ অনুচ্ছেদ অবিলম্বে কার্যকর হবে, এবং

(খ) ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১৩ ও ১৪ অনুচ্ছেদ গণভোটের ইতিবাচক ফলাফল সাপেক্ষে সরকারি গেজেটে প্রকাশের তারিখে কার্যকর হবে।

জুলাই জাতীয় সনদে অন্তর্ভুক্ত সংবিধান সংস্কার বিষয়ে গণভোট বিষয়ে আদেশে বলা হয়, জনগণের সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগের উদ্দেশ্যে এই আদেশ এবং জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত অংশ গণভোটে উপস্থাপন করা হবে।

গণভোটের ব্যালটে উপস্থাপনীয় প্রশ্ন-

১. গণভোটে নিম্নরূপ প্রশ্ন উপস্থাপন করা হবে-
“আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবসমূহের প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করিতেছেন?”; (হ্যাঁ/ না):

(ক) নির্বাচনকালীন তত্বাবধায়ক সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং অন্যান্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান জুলাই সনদে বর্ণিত প্রক্রিয়ার আলোকে গঠন করা হবে।

(খ) আগামী জাতীয় সংসদ হবে দুই কক্ষ বিশিষ্ট। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে ১০০ সদস্য বিশিষ্ট একটি উচ্চ কক্ষ গঠিত হবে এবং সংবিধান সংশোধনী করতে হলে উচ্চকক্ষের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের অনুমোদন দরকার হবে।

(গ) সংসদে নারীর প্রতিনিধি বৃদ্ধি, বিরোধী দল হতে ডেপুটি স্পিকার ও কয়েকটি সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্বাচন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সীমিতকরণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি, মৌলিক অধিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, স্থানীয় সরকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে যে ৩০টি প্রস্তাবে জুলাই জাতীয় সনদে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যমত হয়েছে-সেগুলো বাস্তবায়নে আগামী সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী দলগুলো বাধ্য থাকবে।

(ঘ) জুলাই জাতীয় সনদে বর্ণিত অপরাপর সংস্কার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিশ্রুতি অনুসারে বাস্তবায়ন করা হবে।

(২) ব্যালটের মাধ্যমে গণভোট অনুষ্ঠিত হবে এবং নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত ব্যালটে প্রত্যেক ভোটার গোপনে ভোটদান করবেন।

Manual5 Ad Code

গণভোট অনুষ্ঠানের বিষয়ে বলা হয়, এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হবে।

গণভোট অনুষ্ঠানের জন্য আইন প্রণয়ন
গণভোট অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের উদ্দেশ্যে যথোপযুক্ত আইন প্রণয়ন করা হবে।

সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন, কার্যাবলি ও বিলুপ্তি
(১) গণভোটে উপস্থাপিত প্রশ্নের উত্তরে প্রদত্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট (হ্যাঁ) সূচক হলে,-

(ক) এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদের সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের সমন্বয়ে একটি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠিত হবে, যা সংবিধান সংস্কার বিষয়ে সকল ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবে;

(খ) ওই নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা একইসঙ্গে জাতীয় সংসদের সদস্য হিসাবে এবং এই আদেশ অনুসারে সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন;

Manual4 Ad Code

(গ) পরিষদ তার প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থকে ১৮০ কার্য দিবসের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদ এবং গণভোটের ফলাফল অনুসারে সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন করবে এবং তা সম্পন্ন করার পর পরিষদের কার্যক্রম সমাপ্ত হবে।

(২) পরিষদের কার্যধারায় অংশগ্রহণের সময় নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ পরিষদ সদস্য হিসেবে অভিহিত হবেন।
(৩) এই আদেশের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে, পরিষদ ইহার অধিবেশন আহ্বান ও মুলতবি, সংবিধান সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব উত্থাপনের পদ্ধতি, উক্ত প্রস্তাব বিবেচনা ও গ্রহণ এবং অন্য সকল বিষয়ে কার্যপ্রণালী নির্ধারণ করবে।
(৪) জাতীয় সংসদ সচিবালয় পরিষদকে সাচিবিক সহায়তা প্রদান করবে।

শপথ এবং শপথ-পাঠ পরিচালনা
(১) নির্বাচিত প্রতিনিধিরা সংসদ-সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের পর একই শপথ অনুষ্ঠানে এই আদেশের তফসিল-১ অনুযায়ী পরিষদ-সদস্য হিসাবে শপথ গ্রহণ করবেন এবং অনুরূপ শপথপত্রে স্বাক্ষর দান করবেন।

(২) সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত সংসদ-সদস্যদের ক্ষেত্রে যিনি শপথ-পাঠ পরিচালনা করবেন তিনিই এই আদেশের তফসিল-১ এ বিধৃত ফরমে পরিষদ-সদস্যদের শপথ-পাঠ পরিচালনা করবেন।

পরিষদের সভাপ্রধান
(১) পরিষদের প্রথম অধিবেশনের প্রথম বৈঠকে পরিষদ-সদস্যরা এর সভাপ্রধান ও উপ-সভাপ্রধান নির্বাচন করবেন; এবং উক্তরূপ নির্বাচনের পূর্ব পর্যন্ত পরিষদের বয়োজ্যেষ্ঠ একজন সদস্য সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যর সম্মতিক্রমে বৈঠকে সভাপ্রধান হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন।

(২) সভাপ্রধান ও উপ-সভাপ্রধান উভয়ের অনুপস্থিতিতে পরিষদের কার্যপ্রণালী অনুযায়ী কোনো পরিষদ-সদস্য সভাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করবেন।

পরিষদের অধিবেশন আহ্বান, কোরাম, ভোটদান, ইত্যাদি
(১) সংসদ নির্বাচনের ফল ঘোষিত হওয়ার ৩০ পঞ্জিকা দিবসের মধ্যে যে পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন আহ্বান করা হবে অনুরূপ পদ্ধতিতে পরিষদের প্রথম অধিবেশন আহ্বান করা হবে।

(২) পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ন্যূনতম ৬০ জন পরিষদ সদস্যের উপস্থিতি প্রয়োজন হবে।

(৩) সংবিধান সংস্কার সংক্রান্ত কোনো প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য পরিষদের মোট সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে; এবং অন্যান্য বিষয়ে উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে পরিষদে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে; তবে শর্ত থাকে যে, সমসংখ্যক ভোটের ক্ষেত্রে সভাপ্রধান নির্ণায়ক ভোট প্রদান করবেন।

পরিষদ ও সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি
পরিষদের কোনো কার্যধারার বৈধতা এবং পরিষদ-সদস্যদের বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি জাতীয় সংসদ ও সংসদ-সদস্যদের অনুরূপ হবে।

জুলাই জাতীয় সনদ সংবিধানে অন্তর্ভুক্তকরণ
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকারনামা অনুসারে সংবিধানে জুলাই জাতীয় সনদ অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবিধান সংস্কার অবিলম্বে কার্যকর করা
(১) এই আদেশের ৭ অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ (১) (গ) অনুসারে সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পর যেসব সংস্কার অবিলম্বে কার্যকর করা সম্ভব তা অবিলম্বে কার্যকর করা হবে এবং এইক্ষেত্রে সরকার সকল যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

(২) এই অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ (১) এর সামগ্রিকতাকে ক্ষুন্ন না করে, এই আদেশের ৭ অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ (১) (গ) অনুসারে সংবিধান সংস্কার সম্পন্ন হওয়ার পর ৩০ কার্য দিবসের মধ্যে জাতীয় সংসদের নিম্নকক্ষের নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (Proportional Representation-PR) পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদের একটি উচ্চকক্ষ গঠন করা হবে এবং তার কর্মপরিধি নির্ধারণ করা হবে।

(৩) এই অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ (২) অনুসারে গঠিত উচ্চকক্ষের মেয়াদ এর শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে জাতীয় সংসদের নিম্নকক্ষের মেয়াদের শেষ দিবস পর্যন্ত হবে।

(৪) এই আদেশ জারির অব্যবহিত পরে অনুষ্ঠেয় সংসদ নির্বাচনের সময় জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষের প্রার্থী তালিকা প্রকাশের প্রয়োজন হবে না।

(৫) এই অনুচ্ছেদের উপ-অনুচ্ছেদ (২) অনুসারে উচ্চকক্ষ গঠনের ক্ষেত্রে যে-কোনো প্রতিবন্ধকতা দূর করার উদ্দেশ্যে পরিষদ প্রয়োজনীয় বিধান প্রণয়ন করিতে পারবে এবং সরকার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করতে পারবে।

পরিষদ কর্তৃক সংবিধান সংস্কার চূড়ান্তকরণ ও প্রকাশ
(১) পরিষদ কর্তৃক গৃহীত সংবিধান সংস্কার চূড়ান্ত হবে এবং উক্তরূপ সংস্কার বিষয়ে অন্য কোনোভাবে অনুমোদন বা সম্মতির প্রয়োজন হবে না।

(২) পরিষদ কর্তৃক গৃহীত সংবিধান সংস্কারের পূর্ণাঙ্গ পাঠ এবং উক্তরূপে সংস্কারকৃত সংবিধানের পূর্ণাঙ্গ পাঠ অনতিবিলম্বে সরকার সরকারি গেজেটে প্রকাশ করবে।

সরকার কর্তৃক নির্দেশনা জারি
এই আদেশের বিধানাবলি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরকার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারি করতে পারবে।

শেয়ার করুন