স্টাফ রিপোর্টার:
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে মধ্যরাতে ওদের পাঁজনকে কারাদণ্ডদিয়েছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
মঙ্গলবার রাত (সোমাবর দিবাগত) মধ্যরাতে দিকে তাদের দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।তারা হলেন, সুনামগঞ্জের ছাতক থানার কুচবাড়ির মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে মুনসুর আহমেদ (২৭), গণেশপুর গ্রামের ইলিয়াসের ছেলে কামরুল হাসান (৩১), সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানার ইছাকলস গ্রামের মৃত রওশন আলীর ছেলে মহিবুর রহমান (২৭), নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানার পাবই গ্রামের মৃত লতিফ মিয়ার ছেলে সিদ্দিক মিয়া (নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানার পাবই গ্রামের মৃত লতিফ মিয়ার ছেলে সিদ্দিক মিয়া (৫৩) ও গোয়াইনঘাট গুচ্ছগ্রামের মৃত আবুবকরের ছেলে ময়না মিয়া (৫০)।
জানা যায়, কোম্পানীগঞ্জের শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে উত্তোলনকৃত পাথর কিনে মজুদ করা হচ্ছিল ডাকঘর সংলগ্ন একটি ক্রাশার মিলে।
এমন খবরে মধ্যরাতে ওই ক্রাশার মিলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিন মিয়ার নেতৃত্বে চালানো হয় ভ্রাম্যমান আদালত।
এসময় ৩ জন ম্যানেজারসহ ৬জনকে আটক করা হয। পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে একজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
অপর ৫জনকে ৬ মাসের কারাদণ্ডাদেশ প্রদান করা হয়।
অভিযানে কোম্পানীগঞ্জ থানাপুলিশ সার্বিক সহযোগীতা প্রদান করে।
এ প্রসঙ্গে ওসি মো. রতন শেখ বলেন, বারবার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে যে শাহ আরেফিন টিলার পাথর উত্তোলন পরিবহন এবং ক্রয় বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু তবু পাথর চুরি থামছেনা।
তিনি আরও বলেন, যেখানে শাহ আরেফিন টিলার পাথর পাওয় যাবে, তাদের ধরে এভাবে শাস্তির আওতায় আনা হবে।