সিলেটে ফিরছেন ‘নির্বাসিত’ নেতারা
০৬ অক্টো ২০২৪, ০১:২৪ পূর্বাহ্ণ
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে ফিরলে কেউ হতেন মামলার আসামী, আবার কেউ হতেন হামলার শিকার। রাজনৈতিক আক্রোশে হামলা হয়েছে বাসা-বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। যে কারণে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে শেখ হাসিনার শাসনামলের ১৫ বছর বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত সিলেটের অনেক প্রবাসী দেশে ফিরতে পারেননি। দেশে থাকা পরিবারের দুঃসময়েও পাশে দাঁড়াতে পারেনবনি তাঁরা।
হাসিনা সরকারের পতনের পর মুক্ত অবস্থায় দেশে ফিরতে শুরু করেছেন প্রবাসীরা। গেল দুই মাসে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে অনন্ত ৫শ’ প্রবাসী রাজনৈতিক নেতাকর্মী সিলেটে ফিরেছেন। আরও সহস্রাধিক বিএনপি নেতাকর্মী দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সিলেটের রাজনীতিতে সবসময় বড় ভূমিকা রাখেন প্রবাসীরা। নির্বাচন কিংবা কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের প্রবাসী রাজনীতিবীদরা বড় ভূমিকা রাখেন। কিন্তু গত ১৫ বছর শেখ হাসিনার শাসনামলে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত প্রবাসীরা স্বস্তিতে দেশে ফিরতে পারেননি। শুধুমাত্র বিরোধী মতের রাজনীতি করার কারণে দেশে ফিরে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী মামলার আসামী হয়ে জেল খেটেছেন।
বিদেশে আওয়ামীবিরোধী রাজনীতি করার কারণে সিলেটে বিএনপির অনেক নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আতঙ্কে অনেক নেতা পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর খবর পেয়েও দেশে ফেরার সাহস পাননি।
২০১৮ সালে অসুস্থ বাবাকে দেখতে যুক্তরাজ্যে বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন দেশে ফিরলে বিমানবন্দরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার দেখানো হয় হত্যাসহ ৮-১০টি মামলায়। একই সময়ে লন্ডন মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল খয়ের দেশে ফিরলে তাকেও কয়েকটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। কয়েক মাস জেল খেটে মামুন ও খয়ের যুক্তরাজ্যে ফিরে যান। এরপর তারা আর দেশে ফিরেননি।
২০২১ সালের ২৮ এপ্রিল যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকের দক্ষিণ সুরমাস্থ বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে বিএনপির প্রবাসী নেতারা দেশে ফেরা শুরু করেন। ১২ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরেন প্রায় একদশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত সাংবাদিক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারী। এরপর থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী রাজনীতিবীদরা সিলেটে ফিরছেন।
ইতোমধ্যে যেসব নেতারা দেশে ফিরেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- সৌদি আরব বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী মুকিব, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাসির আহমদ শাহিন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক আহবায়ক দেওয়ান মোকাদ্দেম চৌধুরী নিয়াজ, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিসবাহুজ্জামান সুহেল, এডভোকেট খলিলুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান তপন, লন্ডন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাদেক, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা মোস্তফা কামাল পাশা মওদুদ, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজু। চলতি মাসেই যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এমএ মালেক ও সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদের নেতৃত্বে পৃথক ফ্লাইটে কয়েক শ’ নেতাকর্মী দেশে ফিরছেন বলে দলীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।
দেশে ফেরা প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদ বলেন, স্বৈরশাসক শেখ হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে আসতে পারছি, এই আনন্দের শেষ নেই। তবে সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব- যেদিন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে দেশে ফিরতে পারবো।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী জানান, গত ১৫ বছর প্রবাসী রাজনীতিবীদরাও নিরাপদ ছিলেন না। দেশে আসলেই তাদেরকে মামলা-হামলার শিকার হতে হয়েছে। তাই স্বৈরাচার হাসিনামুক্ত দেশে ফিরতে নেতাকর্মীরা উদগ্রিব।
দেশে ফিরলে কেউ হতেন মামলার আসামী, আবার কেউ হতেন হামলার শিকার। রাজনৈতিক আক্রোশে হামলা হয়েছে বাসা-বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে। যে কারণে নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে শেখ হাসিনার শাসনামলের ১৫ বছর বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত সিলেটের অনেক প্রবাসী দেশে ফিরতে পারেননি। দেশে থাকা পরিবারের দুঃসময়েও পাশে দাঁড়াতে পারেনবনি তাঁরা।
হাসিনা সরকারের পতনের পর মুক্ত অবস্থায় দেশে ফিরতে শুরু করেছেন প্রবাসীরা। গেল দুই মাসে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে অনন্ত ৫শ’ প্রবাসী রাজনৈতিক নেতাকর্মী সিলেটে ফিরেছেন। আরও সহস্রাধিক বিএনপি নেতাকর্মী দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সিলেটের রাজনীতিতে সবসময় বড় ভূমিকা রাখেন প্রবাসীরা। নির্বাচন কিংবা কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের প্রবাসী রাজনীতিবীদরা বড় ভূমিকা রাখেন। কিন্তু গত ১৫ বছর শেখ হাসিনার শাসনামলে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত প্রবাসীরা স্বস্তিতে দেশে ফিরতে পারেননি। শুধুমাত্র বিরোধী মতের রাজনীতি করার কারণে দেশে ফিরে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী মামলার আসামী হয়ে জেল খেটেছেন।
বিদেশে আওয়ামীবিরোধী রাজনীতি করার কারণে সিলেটে বিএনপির অনেক নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আতঙ্কে অনেক নেতা পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর খবর পেয়েও দেশে ফেরার সাহস পাননি।
২০১৮ সালে অসুস্থ বাবাকে দেখতে যুক্তরাজ্যে বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন দেশে ফিরলে বিমানবন্দরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার দেখানো হয় হত্যাসহ ৮-১০টি মামলায়। একই সময়ে লন্ডন মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল খয়ের দেশে ফিরলে তাকেও কয়েকটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। কয়েক মাস জেল খেটে মামুন ও খয়ের যুক্তরাজ্যে ফিরে যান। এরপর তারা আর দেশে ফিরেননি।
২০২১ সালের ২৮ এপ্রিল যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকের দক্ষিণ সুরমাস্থ বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে বিএনপির প্রবাসী নেতারা দেশে ফেরা শুরু করেন। ১২ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরেন প্রায় একদশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত সাংবাদিক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারী। এরপর থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী রাজনীতিবীদরা সিলেটে ফিরছেন।
ইতোমধ্যে যেসব নেতারা দেশে ফিরেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- সৌদি আরব বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী মুকিব, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাসির আহমদ শাহিন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক আহবায়ক দেওয়ান মোকাদ্দেম চৌধুরী নিয়াজ, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিসবাহুজ্জামান সুহেল, এডভোকেট খলিলুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান তপন, লন্ডন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাদেক, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা মোস্তফা কামাল পাশা মওদুদ, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজু। চলতি মাসেই যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এমএ মালেক ও সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদের নেতৃত্বে পৃথক ফ্লাইটে কয়েক শ’ নেতাকর্মী দেশে ফিরছেন বলে দলীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।
দেশে ফেরা প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদ বলেন, স্বৈরশাসক শেখ হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে আসতে পারছি, এই আনন্দের শেষ নেই। তবে সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব- যেদিন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে দেশে ফিরতে পারবো।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী জানান, গত ১৫ বছর প্রবাসী রাজনীতিবীদরাও নিরাপদ ছিলেন না। দেশে আসলেই তাদেরকে মামলা-হামলার শিকার হতে হয়েছে। তাই স্বৈরাচার হাসিনামুক্ত দেশে ফিরতে নেতাকর্মীরা উদগ্রিব।
হাসিনা সরকারের পতনের পর মুক্ত অবস্থায় দেশে ফিরতে শুরু করেছেন প্রবাসীরা। গেল দুই মাসে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে অনন্ত ৫শ’ প্রবাসী রাজনৈতিক নেতাকর্মী সিলেটে ফিরেছেন। আরও সহস্রাধিক বিএনপি নেতাকর্মী দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
সিলেটের রাজনীতিতে সবসময় বড় ভূমিকা রাখেন প্রবাসীরা। নির্বাচন কিংবা কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের প্রবাসী রাজনীতিবীদরা বড় ভূমিকা রাখেন। কিন্তু গত ১৫ বছর শেখ হাসিনার শাসনামলে বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত প্রবাসীরা স্বস্তিতে দেশে ফিরতে পারেননি। শুধুমাত্র বিরোধী মতের রাজনীতি করার কারণে দেশে ফিরে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অনেক নেতাকর্মী মামলার আসামী হয়ে জেল খেটেছেন।
বিদেশে আওয়ামীবিরোধী রাজনীতি করার কারণে সিলেটে বিএনপির অনেক নেতার বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটেছে। আতঙ্কে অনেক নেতা পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর খবর পেয়েও দেশে ফেরার সাহস পাননি।
২০১৮ সালে অসুস্থ বাবাকে দেখতে যুক্তরাজ্যে বিএনপির তৎকালীন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম মামুন দেশে ফিরলে বিমানবন্দরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার দেখানো হয় হত্যাসহ ৮-১০টি মামলায়। একই সময়ে লন্ডন মহানগর যুবদলের সভাপতি আবুল খয়ের দেশে ফিরলে তাকেও কয়েকটি মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। কয়েক মাস জেল খেটে মামুন ও খয়ের যুক্তরাজ্যে ফিরে যান। এরপর তারা আর দেশে ফিরেননি।
২০২১ সালের ২৮ এপ্রিল যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এম এ মালেকের দক্ষিণ সুরমাস্থ বাড়িতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার বিপ্লবে শেখ হাসিনা সরকারের পতন হলে বিএনপির প্রবাসী নেতারা দেশে ফেরা শুরু করেন। ১২ সেপ্টেম্বর দেশে ফিরেন প্রায় একদশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাসিত সাংবাদিক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সহকারী প্রেস সচিব মুশফিকুল ফজল আনসারী। এরপর থেকে প্রতিদিনই বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসী রাজনীতিবীদরা সিলেটে ফিরছেন।
ইতোমধ্যে যেসব নেতারা দেশে ফিরেছেন তাদের মধ্যে রয়েছেন- সৌদি আরব বিএনপির সভাপতি আহমদ আলী মুকিব, যুক্তরাজ্য স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নাসির আহমদ শাহিন, যুক্তরাজ্য যুবদলের সাবেক আহবায়ক দেওয়ান মোকাদ্দেম চৌধুরী নিয়াজ, যুক্তরাজ্য বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিসবাহুজ্জামান সুহেল, এডভোকেট খলিলুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান তপন, লন্ডন মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাদেক, যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি নেতা মোস্তফা কামাল পাশা মওদুদ, কাতার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুল হক সাজু। চলতি মাসেই যুক্তরাজ্য বিএনপির সভাপতি এমএ মালেক ও সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদের নেতৃত্বে পৃথক ফ্লাইটে কয়েক শ’ নেতাকর্মী দেশে ফিরছেন বলে দলীয় সূত্র নিশ্চিত করেছে।
দেশে ফেরা প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কয়ছর এম আহমদ বলেন, স্বৈরশাসক শেখ হাসিনামুক্ত বাংলাদেশে আসতে পারছি, এই আনন্দের শেষ নেই। তবে সবচেয়ে বেশি আনন্দিত হব- যেদিন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে দেশে ফিরতে পারবো।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ূম চৌধুরী জানান, গত ১৫ বছর প্রবাসী রাজনীতিবীদরাও নিরাপদ ছিলেন না। দেশে আসলেই তাদেরকে মামলা-হামলার শিকার হতে হয়েছে। তাই স্বৈরাচার হাসিনামুক্ত দেশে ফিরতে নেতাকর্মীরা উদগ্রিব।