স্টাফ রিপোর্টার:
অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আলোচিত সাবেক গাড়িচালক আব্দুল মালেককে ১৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক জাকারিয়া হোসেনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
জ্ঞাত আয় বর্হিভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে তাকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অর্থদণ্ড অনাদায়ে তাকে আরও ৬ মাস কারাভোগ করতে হবে। তথ্য গোপনের দায়ে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া অবৈধভাবে অর্জিত এক কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে জানান দুদকের প্রসিকিউটর আসাদুজ্জামান রানা।
এদিন রায় ঘোষণার আগে মালেককে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।
জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ১০ লাখ ৯২ হাজার ৫০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি আব্দুল মালেক ও তার স্ত্রী নার্গিস বেগমের বিরুদ্ধে দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম মামলাটি করেন।
একই দিন ৯৩ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৮ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করে মিথ্যাসহ অসাধু উপায়ে অর্জিত ও তার জ্ঞাত আয়ের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ৫০ লাখ ৩১ হাজার ৮১০ টাকার মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ অর্জনের মালেকের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা করেন নজরুল ইসলাম।
মামলা দুটি তদন্ত করে একই বছরের ২৭ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন নজরুল ইসলাম।
সম্পাদক ও প্রকাশক: আব্দুল খালিক
আইন-উপদেষ্টা: ব্যারিস্টার ফয়সাল দস্তগীর, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
উপ-সম্পাদকঃ ফুজেল আহমদ
সহ সম্পাদকঃ মোঃ সুমন আহমদ
সার্বিক ব্যবস্থাপকঃ মোঃ আলী হোসেন
স্টাফ রিপোর্টারঃ মোঃ আবুল হাসান আহমদ,
প্রকাশক কর্তৃক উত্তরা অফসেট প্রিন্টার্স কলেজ রোড, বিয়ানীবাজার
সিলেট থেকে মুদ্রিত ও শরীফা বিবি হাউজ, মেওয়া থেকে প্রকাশিত।
বানিজ্যিক কার্যালয় :
উত্তর বাজার, মেইন রোড, বিয়ানীবাজার, সিলেট।
ই-মেইল: beanibazareralo@gmail.com
মোবাইল: ০১৮১৯-৫৬৪৮৮১, ০১৭৩৮১১৬৫১২।