Beanibazarer Alo

  সিলেট     বৃহস্পতিবার, ১৮ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ  | ৩রা পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফখরুল-খসরুর ‘প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট’ প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু

admin

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ১২:৩২ অপরাহ্ণ | আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ১২:৩৪ অপরাহ্ণ

ফলো করুন-
ফখরুল-খসরুর ‘প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট’ প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু

Manual6 Ad Code

স্টাফ রিপোর্টার:
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়েরকৃত সবগুলো মামলায় জামিনের পরে প্রোডাকশন ওয়ারেন্টগুলো প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন তাদের আইনজীবীরা। এ দুই শীর্ষ নেতার অন্যতম আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন ও অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার এ কথা জানিয়েছেন।

Manual6 Ad Code

তারা বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে যেসব মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে সেসব মামলায় আদালত থেকে উনারা জামিন পেয়েছেন। যেহেতু ওইসব মামলায় আদালতে হাজিরার জন্য প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট ছিল, তাই সেই ওয়ারেন্টগুলো প্রত্যাহার করার আইনি বিধান রয়েছে।

Manual5 Ad Code

তারা আরও বলেন, আমরা ওইসব প্রডোকশন ওয়ারেন্ট প্রত্যাহারের জন্য কাজ ইতিমধ্যে শুরু করছি। এগুলো দুপুরের শেষ হলে উনারা মুক্তি পাবেন। আমরা আশা করছি বিকালেই প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট প্রত্যাহারের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছে যাবে।

অ্যাডভোকেট মাসুদ আহমেদ তালুকদার জানান, বিএনপি মহাসচিবের ১৩টি মামলায় প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট রয়েছে।

Manual5 Ad Code

ঢাকায় বিএনপির মহাসমাবেশের দিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ফয়সল আতিক বিন কাদের বুধবার বিএনপির এ দুই সিনিয়র নেতার জামিন মঞ্জুর করেন। এই মামলার জামিনের আগে আরও ১০টি মামলায় তাদের জামিন হয়েছে।

Manual7 Ad Code

তাদের আইনজীবী সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন বলেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে দায়ের করা সব মামলায় জামিন হয়ে যাওয়ায় এখন তাদের মুক্তি পেতে আর কোনো বাধা নেই।

গত ২৯ অক্টোবর গোয়েন্দা পুলিশ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে এবং ২ নভেম্বর দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীকে গুলশানে তাদের বাসা থেকে নিয়ে যায় এবং পরে ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের দিন প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় পুলিশের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখায়।

শেয়ার করুন