হ্যাটট্রিকের পরও থামছেন না জয়া

Daily Ajker Sylhet

admin

০৯ মার্চ ২০২৩, ০৮:২০ পূর্বাহ্ণ


হ্যাটট্রিকের পরও থামছেন না জয়া

বিনোদন ডেস্ক :
বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। দেশের মতো ভারতেও সমান জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি। সেখানে অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।

এর মধ্যে অন্যতম ভারতের চলচ্চিত্রবিষয়ক সম্মাননা ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা’। তিন-তিনবার এই পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। এবারও এই পুরস্কারের মনোনয়ন তালিকায় নাম রয়েছে তার।

১০ মার্চ কলকাতায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২২’ পুরস্কার দেওয়ার অনুষ্ঠান। এতে এবার জয়া পেয়েছেন সায়ন্তন মুখার্জির ‘ঝরা পালক’ সিনেমাটির জন্য সমালোচক বিভাগে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর মনোনয়ন।

আর তার সঙ্গে এই পুরস্কার জেতার লড়াইয়ে রয়েছেন কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী- গার্গি রায়চৌধুরী, পিয়ালি সামান্তা, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, শুভশ্রী গাঙ্গুলী ও স্বস্তিকা মুখার্জি।

এদিকে জয়া অনুরাগীদের মধ্যে জোর গুঞ্জন চলছে এবারও ‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস নিজের ঝুলিতে তুলবেন অভিনেত্রী। আর এবার পেলে ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের হ্যাটট্রিক ছাড়াবেন তিনি। অভিনেত্রী নিজেও এ রেকর্ড গড়ার বিষয়ে বেশ আশাবাদী।

টানা চতুর্থবারের মতো পদকটি তার ঘরে উঠছে কিনা, সে বিষয়ে সরাসরি আগাম কিছু বলতে চান না জয়া। বললেন, ‘সব তো সম্মানিত সমালোচক জুরি সদস্যদের হাতে। যারা মনোনয়ন পেলেন, তারা সবাই এই স্বীকৃতির যোগ্য। এখন দেখা যাক কী হয় ১০ মার্চ। পুরস্কার পেলে তো ভালোই লাগে। উৎসাহ পাই কাজের। আর এই পুরস্কারটি তো বেশ সম্মানজনক। দেখা যাক।’

‘ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০১৭’ আসরে কৌশিক গাঙ্গুলির ‘বিসর্জন’ সিনেমা দিয়ে অর্জনের গল্পটা শুরু করেন জয়া। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সেই অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠানে প্রথমবারের সেবার জনপ্রিয় শাখায় শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার ঘরে তোলেন জয়া।

এর পর ২০২০ সালে ‘রবিবার’ ও ‘বিজয়া’ সিনেমার জন্য জনপ্রিয় শাখায় সেরা অভিনেত্রী (সমালোচক) হিসেবে ফের পুরস্কৃত হন। পরের বছর ‘বিনিসুতোয়’ সিনেমার জন্য সমালোচক পুরস্কার জয় করেন।

টানা তিনবারই ফিল্মফেয়ার বাংলা ঘরে তোলেন জয়া আহসান। তবে এই গল্পের শুরুটা তারও বেশ আগে থেকে। ২০১৪ সালে অরিন্দম শীলের ‘আবর্ত’ এবং একই নির্মাতার ‘ঈগলের চোখ’ (২০১৬) সিনেমাতে অভিনয়ের জন্য ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে মনোনয়ন পেয়েছিলেন অভিনেত্রী, তবে পুরস্কৃত হননি সেই সময়।

Sharing is caring!