Beanibazarer Alo

  সিলেট     রবিবার, ৯ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ  | ২৪শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাশিয়াকে ঠেকাতে জোট বাঁধছে নরডিক রাষ্ট্রগুলো

admin

প্রকাশ: ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১২:১৫ অপরাহ্ণ | আপডেট: ২৬ মার্চ ২০২৩ | ১২:১৫ অপরাহ্ণ

ফলো করুন-
রাশিয়াকে ঠেকাতে জোট বাঁধছে নরডিক রাষ্ট্রগুলো

Manual7 Ad Code

অনলাইন ডেস্ক:
ইউক্রেন যুদ্ধের রেশ ধরে এবার রাশিয়ার বিরুদ্ধে এক হচ্ছে প্রতিবেশী নর্ডিক শত্রুরাও। রাশিয়াকে রুখতে একটি শক্তিশালী বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে নর্ডিক দেশ-সুইডেন, নরওয়ে, ফিনল্যান্ড ও ডেনমার্ক। দেশগুলোর প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে এই বিরাট বহরে থাকবে ২৫০টি আধুনিক ফ্রন্ট লাইন যুদ্ধবিমান। আলজাজিরা, রয়টার্স।

Manual6 Ad Code

শুক্রবার যৌথ বিবৃতিতে চার দেশের সশস্ত্র বাহিনী জানায়, ন্যাটোর মতোই তারা জোট বেঁধে কাজ করছে। লক্ষ্য পূরণে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিতে ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চিঠিতে ১৬ মার্চ একটি প্রাথমিক চুক্তিতে সই করার কথাও জানান চার দেশের বিমানবাহিনীর কমান্ডাররা।

ডেনমার্কের বিমানবাহিনীর কমান্ডার মেজর জেনারেল জান ড্যাম বলেন, বিমানবাহিনীকে শক্তিশালী করার পদক্ষেপ নেওয়া শুরু হয় গত বছর ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পরই। আরও বলেন, আমাদের সম্মিলিত বহরকে তুলনা করা যেতে পারে একটি বড় ইউরোপীয় দেশের সঙ্গে।’

Manual1 Ad Code

নরওয়ের কাছে ইতোমধ্যে রয়েছে ৫৭টি এফ-১৬ ফাইটার জেট। এ ছাড়া ৩৭টি এফ-৩৫ ফাইটার কেনার প্রক্রিয়ায় রয়েছে তারা। ফিনল্যান্ডের রয়েছে ৬২টি এফ/এ-১৮ হর্নেট জেট। দেশটির বিমানবাহিনীতে যুক্ত হওয়ার কথা রয়েছে ৬৪টি এফ-৩৫। ডেনমার্কের আছে ৫৮টি এফ-১৬ আর চাহিদা রয়েছে আরও ২৭টি এফ-৩৫ ফাইটার জেটের। সুইডেনের কাছে ৯০টিরও বেশি গ্রিপেন জেট রয়েছে। তবে বিমানগুলো কতটি চালু আছে তা স্পষ্ট নয়। নর্ডিক বিমানবাহিনীর কমান্ডাররা সুইডেনে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার বিষয়ে প্রথম আলোচনা করেছিলেন গত নভেম্বরে।

Manual6 Ad Code

ড্যাম বলেন, ‘আমরা আমাদের আকাশপথের নজরদারি আরও শক্তিশালী করতে চাই। একে অপরের নজরদারি সিস্টেম থেকে ডেটা ব্যবহার করে তা সম্মিলিতভাবে ব্যবহার করতে চাই।’ যৌথ এ নর্ডিক বিমানবাহিনী গড়ে তোলার এ ধারণা ১৯৯০ দশকের মাাঝামাঝি থেকে সরকারগুলোর মধ্যে পর্যায়ক্রমিক আলোচনার বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছিল। তবে যৌথ অগ্রগতির প্রতিবন্ধক ছিল সুইডেন ও ফিনল্যান্ডের ঐক্যবদ্ধ অবস্থান।

Sharing is caring!

শেয়ার করুন

কিন্তু সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও গোয়াইনঘাট উপজেলার সাবেক দুইবারের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান এবং সিলেট জেলা বিএনপির উপদেষ্টা আবদুল হাকিম চৌধুরীর অনুসারীরা কোনভাবেই আরিফকে মানতে নারাজ। তারা বলছেন, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমরা সবসময় হাকিম চৌধুরীকেই পেয়েছি। প্রার্থী হিসেবে শক্ত অবস্থানে থাকা হাকিম চৌধুরীর বাড়ি ওই নির্বাচনী এলাকায়। আরিফুল হক এখানকার বাসিন্দা নন। যে কারনে নির্বাচনী এলাকায় তারা ‘অতিথি প্রার্থী’ কাউকে চায় না। স্থানীয় প্রার্থী হিসেবে হাকিম চৌধুরীকে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য দলের হাই কমান্ডের প্রতি জোর দাবি তাদের। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী হিসেবে ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সামসুজ্জামান জামান, জেলা বিএনপির উপদেষ্টা হেলাল উদ্দীন ও সাবেক সাংসদ দিলদার হোসেন সেলিমের স্ত্রী এডভোকেট জেবুন্নাহার সেলিম।